- খারাপ পারফরম্যান্স:
- কমদামে হোস্টিং প্রোভাইডাররা একই সার্ভারে অনেক গ্রাহককে হোস্ট করে, যা সার্ভারের সম্পদের উপরে অতিরিক্ত চাপ তৈরি করে। এর ফলে ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম বেড়ে যায় এবং সার্ভারের গতি কমে যায়।
- নিম্নমানের কাস্টমার সাপোর্ট:
- কম খরচে হোস্টিং প্রোভাইডাররা প্রায়শই উন্নতমানের কাস্টমার সাপোর্ট প্রদান করতে পারে না। আপনার ওয়েবসাইটে কোনো সমস্যা হলে তা সমাধান করতে অনেক সময় লাগতে পারে।
- সুরক্ষার সমস্যা:
- কমদামে হোস্টিং সার্ভারগুলি সাধারণত সিকিউরিটির দিক থেকে দুর্বল হতে পারে। ফলে হ্যাকিং, ম্যালওয়্যার আক্রমণ, এবং অন্যান্য সাইবার থ্রেট থেকে রক্ষা পেতে কষ্ট হতে পারে।
- বিজ্ঞাপনের সমস্যা:
- অনেক কমদামে হোস্টিং প্রোভাইডার তাদের গ্রাহকদের সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। এই বিজ্ঞাপনগুলো আপনার সাইটের ব্যবহারকারীদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে এবং সাইটের পেশাদারিত্ব কমাতে পারে।
- লিমিটেড ফিচারস:
- কম খরচে হোস্টিং সাধারণত উন্নত ফিচারস এবং সেবার সীমাবদ্ধতা থাকে। যেমন, সীমিত ব্যান্ডউইথ, সীমিত স্টোরেজ স্পেস, এবং সীমিত ইমেল অ্যাকাউন্ট।
- আপটাইম এবং নির্ভরযোগ্যতা:
- কমদামে হোস্টিং প্রোভাইডাররা প্রায়শই ভালো আপটাইম সরবরাহ করতে ব্যর্থ হতে পারে। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট প্রায়শই ডাউন হতে পারে, যা আপনার ব্যবসায়িক ক্ষতি করতে পারে।
- স্কেলিবিলিটি সমস্যা:
- কমদামে হোস্টিং প্রোভাইডাররা প্রায়শই স্কেলিবিলিটির দিকে কম মনোযোগ দেয়। আপনার ব্যবসা বড় হলে বা বেশি ট্রাফিক হলে, আপনাকে হোস্টিং আপগ্রেড করতে হতে পারে যা বেশি খরচের হতে পারে।